হিন্দুরা গরুর মাংস খেত পৌড়ানিক যুগে , এখন কেন খায়না আসল তথ্য যেনে নিন । - History VS Story

Breaking

Post Top Ad

Responsive Ads Here

Post Top Ad

Responsive Ads Here

Sunday, July 29, 2018

হিন্দুরা গরুর মাংস খেত পৌড়ানিক যুগে , এখন কেন খায়না আসল তথ্য যেনে নিন ।



পৌড়ানিক যুগে হিন্দুরা  গরুর মাংস খেত, এখন কেন খায়না গরুর মাংস !  কারন নিচে যেনে নিন
পৌড়ানিক যুগে হিন্দুরা  বুদ্ধ জির্ন সির্ন গরুর মাংস খেত যেমনঃ- বুদ্ধ গরু খেত । এবং বৃদ্ধ গরুর হাড় চামড়া গুলো অক্ষত অবস্থায় রাখতো পড়ে এগুলো একত্রে করে মন্ত্য পুতঃ পরে জল চিটা দিয়ে উক্ত গরুর জীবন বাঁচাতো। এবং বৃদ্ধ গরুটি হতো অনেক খুব লেশালী যেমনঃ- শক্তিশালী
একটু এখানে কথাটা বুজে নিনঃ-  
## জৈনক ও মনি যেমনঃ-  কোন এক জন মনি / মানী হলো কোন একজন মানুষ  এবার নিচে এসে বুজে নিন পরের কথা গুলো ।  জৈনক ও মনি যেমনঃ-  কোন এক জন মনি/বা কোন একজন মানুষ পৌড়ানিক যুগে এক লোক  গরুর মাংস খেয়ে উক্ত গরুটির হাড় চামড়া একত্রে রেখে মন্ত্য পুতঃ পরে জল চিটা দিয়ে উক্ত গরুর জীবন বাচঁতে পারেনী বলে সেই থেকে হিন্দু সমাজের লোকেরা গরুর মাংস খাওয়া নিষেদ এবং অপরাধ ।
আদি যুগের মানুষের কথা যেনে নিন কি বলে তারা গুরুর সর্ম্পকে ।
আমাদের ধর্মে গরুকে 'পবিত্র মাতা' বলা হয়। গরু নানাভাবে মানুষের উপকার করে বলে আমাদের ধর্মে গো-হত্যা নিষিদ্ধ।

ঋগবেদে গোহত্যা কে মানুষ হত্যার সমকক্ষ বলা হয়েছে ও এর সাথে জড়িতদের শাস্তি দিতে বলা হয়েছে বেদে আঘ্ন্যা . অহি , ও অদিতি হচ্ছে গরুর সমপদ।
আঘ্ন্যা মানে যাকে হত্যা করা উচিত নয় ।
অহি মানে যার গলা কাটা / জবাই করা উচিত নয় ।
অদিতি মানে যাকে টুকরো টুকরো করা উচিত নয় ।
এখানে স্পষ্ট বলা আছে, গো হত্যা করা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। এখন অনেকে তো বলবে, হত্যা করতে নিষেধ করেছে, খেতে তো নিষেধ করে নায় !
যেখানে হত্যা করতে নিষেধ করা হয়েছে সেখানে ভক্ষণ করার প্রশ্নই ওঠে না।
এছাড়া আমরা জানি, শ্রীমদ্ভগবদগীতায় কেবল গরু নয় আমিষ খাবার গ্রহণই সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। যারা আমিষ খাবার গ্রহণ করে তাদের পিশাচের সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে। আমরা জানি, আমিষ খাবার শরীরের জন্য যেটুকু উপকারী তার চেয়ে বহুগুণ ক্ষতিকর। এছাড়া নিরামিষ খাবার আমিষের চাহিদা পূরণে সক্ষম। বর্তমানে শুধু হিন্দু নয় অনেক বিধর্মীও কেবল নিরামিশ খাদ্য গ্রহণ করে থাকে এবং এর হার দিন দিন বেড়েই চলেছে।
হিন্দুধর্মে যেমন গো হত্যা নিষিদ্ধ মুসলমানরা তেমনি বলে থাকে ইসলামে নাকি শুকরের মাংস খাওয়া নিষিদ্ধ!! কিন্তু কেন নিষিদ্ধ এর কোন জবাব নাই?
 
হিন্দুধর্মে গো হত্যা নিষিদ্ধ কারণ হিন্দুধর্মে গরুকে মাতৃতূল্য বলা হয়েছে। অনেকে বলে গরু ৩৩ কোটি দেবতার সমতূল্য!! যেখানে ৩৩ কোটি দেবতা বলেই কিছু নেই সেখানে গরুকে দেবতা বলা মূর্খতা।
 
গাভী থেকে আমরা যে দুধ পাই তা মাতৃদুগ্ধের সমতূল্য। অন্য কোনো প্রাণী থেকে আমরা মায়ের দুধের মতো এতো কৃষ্টমানের দুধ পায় না। তাই গরু অবশ্যই মাতৃতুল্য এছাড়া ষাড় লাঙ্গল টেনে আমাদের শস্য ফলাতে সাহায্য করে তাই ষাড়কে পিতৃতূল্য বললেও ভুল হবে না। এছাড়া আমরা জানি, (গরু শ্রীকৃষ্ণের বাহন) এবং ষাড় মহাদেবের বাহন তাই এই প্রাণীকে হনন করা হিন্দুদের জন্য নিষিদ্ধ।. . . . . . . .
মায়ের মাংস বক্ষণ করা সম্ভব নয়। তাই হিন্দুরা গরু মাংস খায় না।

 যে গরু হত্যা করে, গরুর মাংস খায়, গরু কশাইয়ের কাছে বিক্রি করে , সে গরুর গায়ে যত লোম আছে তত বছর নরকে পচতে থাকবে............................মহাভারত , অনুশাসন পর্ব, অধ্যায়-৭৪
 আচ্ছা, আপনাদের মতে, গরু হত্যা সৃষ্টিকর্তা কর্তৃক নিষিদ্ধ। সম্মানের সহিত একটা প্রশ্ন জানতে চাই।
গরুকে যখন বাঘ ধরে খেয়ে ফেলে, তখন কী হয়?
 
যদি এটা সৃষ্টিকর্তার আদেশ হত, তাহলে তার সকল সৃষ্টিই এটা মেনে চলার কথা ছিল। শুকরের মাংস খাওয়া নিষিদ্ধ
এটা একটা লম্বা ইতিহাস
তাতে আপনাদেরও না খাওয়ারে উপদেশ আছে,

যে যাই করো মন পরিবর্তন করো কিন্তু ধর্ম পরিবর্তন করো না।
"কেউ আছে যে তোমাকে ভালবাসে সে" তোমাকে খেয়াল রাখে" "তোমাকে সবসময় দেখে" "তোমার সব বিপদ থেকে রক্ষা করে" "কে সে জানো?" "সে স্বয়ং (ভগবান) "শ্রী কৃষ্ণ" যদি ভাল লাগে তাহলে পাঠিয়ে দাও তোমার বন্ধুদের. তোমার কাছে কেমন লাগবে যদি চারপাশ থেকে শুধু এই আওয়াজ আসে."হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে"দেখি তুমি কতজনের মুখ থেকে এই আওয়াজ বের করতে পার"হরে কৃষ্ণ" সবাইকে পাঠিয়ে দিও"
জয় জয় নিতাই গৌর সীতানাথ প্রেমা
নন্দে~হরি~হরি~বল। হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে
হরে হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে।।




আপনার জীবনে যেদিন অন্তিম দিন আসবে,ঠিক তখন
আপনার মনে কিছু প্রশ্ন জেগে উঠতেই থাকবে।
সারাজীবন আমি কি করেছি? কেন আমাকে এই
পৃথিবীতে পাঠানো হয়েছে? কি উদ্দেশ্য ছিল এর? আর
আমি কি পেরেছি আমার সারা জীবনে কোন কিছু...
 হরে কৃষ্ণ, হরিবোল হরিবোল,

চন্ডাল ও যদি আমার ভক্ত হয়, তবে সে আমার প্রিয় ;
তাহাকেই দান করিবে ও তাহার নিকট হইতেই গ্রহণ
করিবে - সে ব্যাক্তি আমারই মত পূজনীয়।।
( চৈঃ চঃ মধ্যলীলা ~ শ্লোক ৫০, পরিচ্ছেদ ১৯)



জয় গীতা জয় গীতা জয় গীতা
জয় শ্রীকৃষ্ণ চৈতন্য প্রভু নিত্যানন্দ শ্রীঅদ্বৈত গদাধর শ্রীবাসাদি গৌর ভক্তবৃন্দ!  হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে!  জয় পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণের জয়।




No comments:

Post a Comment

Post Top Ad

Responsive Ads Here